বিশ্বব্যাপী কম্পিউটারের ব্যাপক বিস্তৃতি ও ব্যবহারের পেছনে রয়েছে
কম্পিউটার গেমের বিশাল এক ভূমিকা। প্রায় প্রতিটি কম্পিউটার ব্যবহারকারীই
কমবেশি কম্পিউটারে গেম খেলেন। বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ
গেমের জগৎ : ৮ বিট গেম কন্সোল থেকে শুরু করে পিসির হাইডেফিনিশন গেম,
প্লেস্টেশন ফোর থেকে মোশন কন্ট্রোলসংবলিত এক্সবক্সে ৩৬০ গেমসমূহ দীর্ঘ
চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে আজ এ অবস্থায় পৌঁছেছে। গেমিং বর্তমানে নতুন নতুন
ক্ষেত্রে সম্প্রসারণের পথ খুঁজে বের করে নিচ্ছে, যেমনÑ থ্রিজি কানেকটিভিটি
থেকে শুরু করে আইওএস এবং এবং অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফরম। কম্পিউটার এবং মোবাইল
গেম ডেভেলপমেন্ট হলো দ্রুত সম্প্রসারণশীল এক বিনোদনের মধ্যম, যেখানে রয়েছে
প্রচুর পেশাদারিত্ব এবং সামষ্টিক ও ব্যক্তিগত সৃজনশীলতা প্রকাশের সুযোগ।কাজের সুযোগ : গ্লোবাল গেমিং ইন্ডাস্ট্রির সম্প্রসারণের হার যেমন
অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে, তেমনই বাড়ছে ক্যারিয়ার হিসেবে গেমিংয়ের চাহিদা।
বিশ্বজুড়ে পিসি ইউজার এবং মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, আর তার
সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ভিডিও গেমের চাহিদা। এমন বিপুল
চাহিদার কারণে গেম ডেভেলপমেন্টের চাহিদাও বাড়ছে ব্যাপকভাবে। গেমিং
সেগমেন্টগুলো হলোÑ ক্যাজুয়াল গেম সেগমেন্ট, বিশেষ করে স্মার্টফোন এবং
ট্যাবলেট ডিভাইসের জন্য, সোস্যাল গেমিং সেগমেন্ট এবং মোশন সেন্সর
টেকনোলজিভিত্তিক অ্যাড অনস লিঙ্ক, যেমনÑ মোভ (চঝ৩), ডরর এবং করহবপঃ
(এক্সবক্সভিত্তিক)। এ ছাড়া হার্ড কোর গেমিং সেগমেন্ট এবং কন্সোল গেমিং
সেগমেন্টের ক্রমবর্ধমান চাহিদা তো আছেই। এগুলো হচ্ছে সৃজনশীল এবং প্রচুর
চাহিদাসম্পন্ন ইন্ডাস্ট্রি যার জন্য দরকার হয় দক্ষতা, প্রচুর ধৈর্য,
একাগ্রতা ও নিষ্ঠা।
যোগ্যতা : যারা গেম ডেভেলপার হতে চান, তাদের জন্য প্রথম শর্তÑ গেমের প্রতি
আলাদা আকর্ষণ থাকতে হবে, ভালো লাগা থাকতে হবে। হুট করে গেম বানিয়ে ফেললাম, এ
রকম হবে না! গেম ডেভেলপমেন্টের জন্য দরকার প্রবল আগ্রহ ও একাগ্রতা। শুধু
তাই নয়, এর সঙ্গে চাই দক্ষতা ও যোগ্যতা। অন্যান্য বিনোদন শিল্পের সঙ্গে
গেমও এখন এক প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী, যদিও এটি এক কঠিন কাজ পেশা হিসেবে গ্রহণ
করার ক্ষেত্রে। গেমিং ডেভেলপমেন্টে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে যা দরকার তা
নিম্নরূপ :
গেম ডেভেলপমেন্টের বিভিন্ন প্লাটফর্ম : গেমিং ইন্ডাস্ট্রিকে নিম্নলিখিত
তিনটি সেগমেন্টে ভাগ করা যায়। ভারত, চীনসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে এই তিন
সেগমেন্টে গেম ডেভেলপ করা হয়। সেগমেন্ট তিনটি হলোÑ
১. অনলাইন গেম এবং (গগঙজচএ ক্যাজুয়াল গেম)।
২. মোবাইল গেম। ৩. পিসি এবং কন্সোল গেম (হোম এবং হ্যান্ডহেল্ড)। বিশ্বজুড়ে
এখন মোবাইল গেম বেশি জনপ্রিয়তায় এগিয়ে যাচ্ছে। মোবাইল ও পার্সোনাল
কম্পিউটারের ব্যাপক পেনিট্রেশন এ ধরনের এন্টারটেইনমেন্টকে সম্প্রসারণ করতে
ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। উপরোল্লিখিত গেমিংকে জনপ্রিয় করতে ইন্টারনেটও
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
কেন গেমিং : গেম খেলার সময় গেমের ফিচারে আকৃষ্ট হয়ে অনেকে গেমিংকে পেশা
হিসেবে বেছে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করতে পারেন। ক্যারিয়ার হিসেবে গেমিংকে বেছে
নিতে চাইলে গেম ডেভেলপমেন্টের বিভিন্ন ক্ষেত্রগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে তথ্য
জেনে নিতে হবে। জেনে নিতে হবে গেমিং ডেভেলপমেন্টের জন্য কোন কোন ক্ষেত্রের
চাহিদা ও শিক্ষাগত যোগ্যতা কেমন দরকার, এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ কেমন,
সর্বোপরি এ ক্ষেত্রে আপনার আগ্রহ উদ্দীপনা কেমন ইত্যাদি। আগ্রহী
প্রার্থীকে নিজের মনের কাছে প্রশ্ন করতে হবে তার আগ্রহ আর্ট, প্রোগ্রামিং,
ডিজাইন বা অন্য কোনো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের প্রতি কিনা?
শিক্ষাগত যোগ্যতা : গেমে প্রচ- আকর্ষণ থাকার সঙ্গে সঙ্গে গেমিং কোর্সে
অগ্রাধিকার দেওয়া হয় সৃজনশীল ব্যাকগ্রাউন্ডের ছাত্রদের, যাদের রয়েছে ফাইন
আর্ট এবং সৃজনশীল বিষয় উপস্থাপনের ক্ষমতা। গ্র্যাজুয়েট ছাত্র প্রত্যাশা করা
হলেও শিল্পকলায় প্রকৃত উৎসাহী সৃজনশীল ও দক্ষ হলে চলবে। তবে এ ক্ষেত্রে
ন্যূনতম কলেজ পাস এবং গেমিং কোর্সসম্পন্ন করা থাকতে হবে। প্রাথমিকভাবে গেম
স্টুডিওগুলো অনুসন্ধান করত ভালো পোর্টফলিও এবং গেম ডেভেলপমেন্ট ভালোভাবে
বুঝতে পারে এমন লোককে। প্রচ- আগ্রহ এবং ক্ষমতা থাকতে হবে যথাসময়ে ডেলিভারি
করার জন্য এবং সেট হিসেবে থাকতে হবে সর্বোচ্চ স্ট্যান্ডার্ড। শিক্ষাগত
যোগ্যতা অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে কোনো গেম স্টুডিওর জন্য জটিল
ধরনের হওয়া উচিত নয়। পক্ষান্তরে প্রোগ্রামিং কোর্সের প্রার্থীকে হতে হবে
চটপটে, লজিকের জন্য স্বাভাবিক বিচারবুদ্ধি এবং চিন্তা-ভাবনার ক্ষেত্রে
সৃজনশীল। প্রোগ্রামের ধরন ও প্রগাঢ়তার জন্য দরকার ইঞ্জিনিয়ার বা সংশ্লিষ্ট
বিভাগের গ্র্যাজুয়েট।
সুযোগ-সুবিধা : সাধারণত গেম ডেভেলপ টিম খুব বড় একটি দল নয়, যদিও একটি হাইলি
ক্রিয়েটিভ সেক্টর। এখানে হায়ারারকি বিষয়টি খুব একটা গুরুত্ব পায় না।
প্রত্যেক সদস্যের অবস্থান বা ক্রমোন্নতি প্রচ-ভাবে নির্ভর করে তাদের
স্বতন্ত্র শক্তি, মেধা এবং সামর্থ্যরে ওপর। এ ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি গেম টিমের
উৎপাদনশীলতা অনেক বাড়িয়ে দেয়। একজন স্বতন্ত্রভাবে ভালো সৃজনশীলতার দক্ষতা
দেখাতে পারে। মেধা এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে যে কেউ টিমের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য
বা টিম লিডার হিসেবে উঠে আসতে পারেন। তাই যারা শিক্ষানবিস হিসেবে যোগ দেন,
টিমের ভেতরেই রয়েছে তাদের এগিয়ে যাওয়ার পথ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদের উন্নতি
নির্ভর করে তাদের নিজেদের দক্ষতা ও পারফরম্যান্সের ওপর।
গেমিং ক্যারিয়ারে যা দরকার : গেমিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রথমত দরকার
গেমের প্রতি টান এবং গেম ডেভেলপমেন্ট আপনার জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এই
বোধ। গেম ডেভেলপমেন্ট একটি সৃজনশীল শিল্পকলা সম্পর্কিত অ্যাপ্লিকেশন এবং
টেকনোলজি। সুন্দর কোনো কিছু নিবিড়ভাবে দেখার জন্য চিত্রকরকে যেমন উন্মুখ
থাকতে হবে, তেমনি থাকতে হবে তার শৈল্পিক উপলব্ধি যথাযথভাবে ডিজিটাল ফর্মে
উপস্থাপন করার ক্ষমতা। সৃজনশীল এবং ভিজ্যুয়াল আর্টস্কিল এই দুই মিলিত হয়ে
একটি নির্দিষ্ট লেভেলের আগ্রহ সৃষ্টি করতে পারলেই চমৎকার ও আকর্ষণীয় গেম
আর্ট ডেভেলপ করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে থ্রিডি স্টুডিও ম্যাক্স, মায়া বা ফটোশপ
হলো প্রয়োজনীয় সহায়ক টুল, যা দিয়ে চিত্রকর বা ডেভেলপাররা সৃষ্টি করতে পারেন
ভিজ্যুয়াল।
গেম বানানোর জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্ম বেশি ভালো। অ্যান্ড্রয়েড
প্ল্যাটফর্ম জানতে গেলে অ্যান্ড্রয়েডের অফিশিয়াল সাইটে সব টিউটোরিয়াল দেওয়া
আছে।
গেম ডেভেলপের শুরুতে বেসিক জাভা এবং সি++ প্লাটফর্মে গেম বানানো শুরু করা উচিত।
বিভিন্ন ধরনের গেম ইঞ্জিন রয়েছে। টউক, টহরঃু৩ফ এগুলোর যে কোনোটা দিয়ে গেম
বানানো শুরু করা যেতে পারে। যারা কম্পিউটার সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের না অথচ
গেম বানাতে চান তারা সি++ প্লাটফর্মে না গিয়ে সোজা গেম ইঞ্জিন দিয়ে অথবা
অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্মে বানানো শুরু করতে পারেন। গেমমেকার নামক ইঞ্জিন এ
ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সহায়ক হবে। এর পর টউক, টহরঃু৩ফ দিয়ে শুরু করা যাবে।
২উ গেম হলে অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্ম এবং ৩উ গেম হলে গেমইঞ্জিন যেমনÑ
ব্যবহার ৩উ টউক, টহরঃু৩ফ করতে হবে। প্রোগ্রামিংয়ের ক্ষেত্রে থাকতে হবে
গেমের জন্য প্রচ- আগ্রহসহ প্রোগ্রামিংয়ে প্রয়োজনীয় দক্ষতা। আইসিটির
অন্যান্য খাতের মতো এ খাতটি নয়। এটি পুরোপুরি সৃজনশীল এক কর্ম তা জেনেই গেম
ডেভেলপমেন্টকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়া উচিত। মনে রাখতে হবে, গেম
প্রোগ্রামিং সব সময় সেরা ফিজিক্স প্রোগ্রাম লেখার মতো নয়।
গেমিং লাইন : গেম ডেভেলপমেন্ট প্রসেসে মাল্টিপল ধাপ অতিক্রম করতে হয়। যেমন
গেমিং পরিকল্পনা এবং ডিজাইন, গেমিং কনসেপ্টের জন্য পছন্দের ডিভাইস বা
কন্সোল নির্বাচন করা, যা কার্যকর থাকবে গেম প্রডাশন হওয়া পর্যন্ত। প্রকৃত
অর্থে গেম ডেভেলপমেন্ট প্রসেসকে তিনটি ধাপে ভাগ করা যায়Ñ প্রি-প্রডাকশন,
প্রডাকশন এবং পোস্ট প্রডাকশন। প্রত্যেকটি গেমের ধারণার জন্য প্রডিউসর এবং
পাবলিশার্সের পৃষ্ঠপোষকতা দরকার হয় যারা গেমের প্রাথমিক মুখাবয়র সম্পর্কে
সিদ্ধান্ত নেবে, যেমন গেমের জন্য মাধ্যম এবং প্লাটফর্ম কী হবে।
ফিন্যান্সিয়াল বাজেট এবং টাইমলাইন চিন্তা করা হয় ওপরে উল্লিখিত
প্যারামিটারের আলোকে। সব স্টেকহোল্ডারই চান তাদের গেম বাণিজ্যিকভাবে সফল
হোক। আর সে কারণেই গেম ডেভেলপমেন্টের টিমের সাইজ, সময় এবং এর বিস্তার খুব
সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনা করা হয়। এক পর্যায়ে স্টুডিও প্রস্তাবিত গেমের একটি
ছোট অংশ প্রটোটাইপ হিসেবে তৈরি করতে পারে, যা পাবলিশার ও প্রডিউসরের প্রতি
নির্দিষ্ট করা হয়।
প্রি-প্রডাকশনের কর্মকা- শুরু হয় একটি ধারণা দিয়ে, যা গেম ডিজাইনার ডেভেলপ
করে। গেম ডিজাইনার কাজ করেন বিষয়বস্তু নিয়ে, বিশেষজ্ঞ এবং ডেভেলপার তৈরি
করেন গেম ডিজাইন ডকুমেন্ট যা সম্পূর্ণ ডেভেলপমেন্ট প্রসেসের বাইবেল হিসেবে
পরিচিত। এই ডকুমেন্টে থাকে গেম প্লের উপাদান, যা যে কোনো গেমের মূল অবয়ব।
এর পর এই ডকুমেন্ট ব্যবহার করে ডেভেলপ করা হয় ভিজ্যুয়্যাল কনসেপ্ট। কনসেপ্ট
আর্টিস্ট স্কেচ ডেভেলপ করেন, যা পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে বর্ণনা করে প্রতিটি
লেভেল, এনভায়রনমেন্ট এবং ক্যারেক্টর কেমন হবে।
গেম প্রডাকশন : গেম প্রডাকশন এক চমৎকার পরিকল্পিত প্রক্রিয়া, যেখানে রয়েছে
দুটি প্রধান উপাদান যেমন আর্ট এবং কোড। আর্টিস্ট এবং প্রোগ্রামাররা এক
ইউনিট হিসেবে যৌথভাবে কাজ করে গেম ডেভেলপ করে। টিম নির্ভর করে গেমের ধরন ও
মিডিয়ামের ওপর। একটি থ্রিডি গেমের ক্ষেত্রে দৃষ্টি দেওয়া যাক। থ্রিডি গেমের
কনসেপ্ট ডেভেলপ করে থ্রিডি মডেলার, যারা গেমের পরিবেশ এবং ক্যারেক্টর তৈরি
করে গেমের আকার এবং গঠন দান করে। টেক্সচারিং আর্টিস্টরা নিয়ন্ত্রণ করেন
মডেলের বাস্তবসম্মত রূপ এবং লুক দেওয়ার জন্য পেইন্ট করেন। মডেলার এবং
টেক্সচার আর্টিস্টদের আবার বিশেষ কয়েক ধাপে ভাগ করা যায়, যেমনÑ ভেহিক্যাল
আর্টিস্ট, ক্যারেক্টর এনভায়রনেমেন্ট এবং প্রপার্টিস্ট। এটি পুরোপুরি নির্ভর
করে গেমের ধরন-প্রকৃতির ওপর।
পোস্ট প্রডাকশন : ওপরে উল্লিখিত ধাপগুলো সম্পন্ন করে গেম ডেভেলপ করা হয়। এর
পর পেশাদার এবং অপেশাদারদের দিয়ে গেম টেস্ট করা হয়। এরা গেমের ত্রুটি এবং
বাগ খুঁজে দেখে ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তৈরি করে এবং প্রডাকশন টিম তা ফিক্স
করে। পোস্ট-প্রডাকশনের দুটি ধাপ যা আলফা এবং বেটা নামে পরিচিত। আলফা হলো
সেই ধাপ যেখানে মূল গেম প্লে ফাংশনালিটি বাস্তবায়িত হয়। বেটা ভার্সনে কোনো
বাগ বা ত্রুটি থাকে না।
শেষ কথা : ক্যারিয়ার হিসেবে গেমিংয়ের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। গেমিং একটি
চমৎকার ক্যারিয়ার। এ লেখায় বর্ণিত ধাপগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে অবহিত হয়ে নিন
এবং নিজের যোগ্যতা, আগ্রহ ও সৃজনশীলতার আলোকে বেছে নিন কোন ক্ষেত্রটি
আপনার জন্য উপযুক্ত। কারো চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্তের আলোকে কিংবা লোভনীয়
পারিশ্রমিকে প্রলুব্ধ হয়ে ক্যারিয়ার হিসেবে গেমিংকে বেছে নেওয়া ঠিক হবে না।
কেননা সৃজনশীলতা পুরোপুরিই প্রাকৃতিক থাকে। উপযুক্ত পৃষ্ঠপোষকতার
পরিচর্চার মাধ্যমে এগিয়ে নেওয়া যায়। যার ফলাফল হয় চমৎকার ও মধুর
Tuesday, June 5, 2018
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 comments:
Post a Comment
thank you for your comments